মনসামঙ্গল
কবিতাটি মূলত মনসামঙ্গল কাব্যের চিরন্তন বিষাদ এবং লোক-জীবনের দুঃখকে আধুনিক কাব্যের ফ্রেমে ধরেছে 
প্রশ্ন - কবিতাটির নাম কী?
উত্তর - কবিতাটির নাম মনসামঙ্গল।
প্রশ্ন - মনসামঙ্গল কবিতাটির কবি কে?
উত্তর - শক্তিপদ ব্রহ্মচারী।
প্রশ্ন - শক্তিপদ ব্রহ্মচারী কত সালে জন্মগ্রহণ করেন এবং কত সালে মারা যান?
উত্তর - শক্তিপদ ব্রহ্মচারী ১৯৩৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন এবং ২০০৫ সালে মারা যান।
প্রশ্ন - মনসামঙ্গল কবিতায় কোন মাস বা ঋতুর উল্লেখ আছে?
উত্তর - মনসামঙ্গল কবিতায় শ্রাবণ মাসের (বর্ষা ঋতু) উল্লেখ আছে।
প্রশ্ন - মনসামঙ্গল কবিতায় বেহুলার কিসের উল্লেখ আছে?
উত্তর - মনসামঙ্গল কবিতায় বেহুলা-যন্ত্রণার উল্লেখ আছে।
প্রশ্ন - মনসামঙ্গল কবিতায় কোন নৌকা বা ভেলায় ভেসে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর - সপ্তডিঙা মধুকর 
প্রশ্ন - মনসামঙ্গল কবিতায় কোন নগরের উল্লেখ আছে? 
উত্তর - চম্পকনগর-এর উল্লেখ আছে।
প্রশ্ন - বুড়ি কার মরণে কাঁদে?
উত্তর - বুড়ি লখার (লখিন্দর) মরণে কাঁদে।
প্রশ্ন - মনসার কাছে কার কুশল চাওয়া হয়েছে?
উত্তর - জাল-টানা ছেলের সর্বাঙ্গ কুশল চাওয়া হয়েছে।
প্রশ্ন - মনসামঙ্গল কবিতায় কোন কবির নাম উল্লেখ করা হয়েছে?
উত্তর - বংশীদাস 
১. শূন্যস্থান পূরণ করো
ক. সপ্তডিঙা মধুকর চারিদিকে জল।
খ. শ্রাবণের অবিশ্রাম মনসামঙ্গল।
গ. এখনো বুকের দ্বিজ বংশীদাস কহে।
ঘ. কুপিলম্পে রাতকানা নিরক্ষরা বুড়ি ।
২. 'মনসামঙ্গল' কবিতার বিশেষ্য পদগুলো বাছাই করে সাজিয়ে লেখো।
কবিতা থেকে বাছাই করা কিছু বিশেষ্য পদ:
মনসামঙ্গল, সপ্তডিঙা, মধুকর, জল, শ্রাবণ, পাট, ডোবা, বিষধর, ফণা, কাঁথা-কানি, বেহুলা, যন্ত্রণা, কালসন্ধ্যা, গান, সায়ের, ঝিয়ারি, ভাসান, নিছনি, চম্পকনগর, সাতনরী, শিকা, ঘর, কুপিলম্প, বুড়ি, লখা, মরণ, ছেলে, জাল, রাত, মা মনসা, সর্বাঙ্গ, কুশল, গাঙ, গন্ধ, শ্রাবণী, বাতাস, বুক, দ্বিজ বংশীদাস, কালীদহ, ডহর, গহন, টান ।
৩. 'মনসামঙ্গল' কবিতার বিশেষণ পদগুলো বাছাই করে লেখো।
কবিতা থেকে বাছাই করা কিছু বিশেষণ পদ:
শ্রাবণের (অবিশ্রাম মনসামঙ্গল), অবিশ্রাম (মনসামঙ্গল), পচা (পাটে), এঁদো (ডোবা), বিষধর (ফণা), ছেঁড়া (কাঁথা-কানি), হু হু-করা (কালসন্ধ্যা), কাল (সন্ধ্যা), অনন্ত (ভাসানে), রাতকানা (বুড়ি), নিরক্ষরা (বুড়ি), জাল-টানা (ছেলে), গর্ভিণী (গন্ধ), দিগম্বরী (বাতাসে), দখিনা (বাতাসে), ঘোর লাগা (গহন) ।

 
 
 
 
 
 
 
 

0 comments:
Post a Comment